১১:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লোডশেডিং এর কারনে বিপাকে শরীয়তপুরের এক লক্ষেরও বেশি HSC শিক্ষার্থী

নিজস্ব প্রতিবেদন
  • প্রকাশিত ০৮:৪২:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুলাই ২০২৪
  • / 106

লোডশেডিং এর কারনে বিপাকে শরীয়তপুরের এক লক্ষেরও বেশি HSC শিক্ষার্থীরা

মনে করুন আগামীকাল আপনার পরীক্ষা কিংবা আপনি পরিক্ষা দিচ্ছেন আর আপনার বাড়িতে পড়া শোনা করার এক মাত্র মাধ্যম হলো বিদ্যুৎ চালিত লাইট। এখন প্রতিদিন যদি আপনার পড়তে বসার সময় অর্থাৎ রাতে বিদ্যুৎ না থাকে তাহলে আপনার কেমন অনুভব হবে? কিংবা আপনি কিভাবেই আপনার পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করবেন?গত ৩০ জুন ২০২৪ থেকে শুরু হয়েছে HSC পরিক্ষা। আর এমনই ঘটনার স্বীকার শরীয়তপুরের লক্ষাধিক শিক্ষার্থী। শরীয়তপুরের প্রায় সকল অঞ্চলেই প্রতিদিন রাতে বিদ্যুৎ চলে যায়। যার ফলে চলমান HSC পরীক্ষার্থীরা রয়েছে বিপাকে। কিছু পরীক্ষার্থীদের সাথে কথা বললে তারা জানায়,” এই লোডশেডিং আর ভালো লাগে না। সকালে আমার পরীক্ষা কিন্তু আমি রাতে আমার পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারছি না। এখন লোডশেডিং অনেক বেশি হয়। হঠাৎ করে বিদ্যুৎ চলে যায়। আবার বিদ্যুৎ আসতে সময় লাগে ৩-৪ ঘন্টা এরকম করে চললে কি আর পরীক্ষার প্রস্তুতি গ্রহণ করা সম্ভব হয়? “। কিছু অবিভাবকের সাথে কথা বললে তারা জানান ” এরকম লোডশেডিং এর কারনে আমাদের ছেলে মেয়েরা ঠিক মতো পড়তে বসতে পারছে না। এখন এই লোডশেডিং আমাদের রীতিমতো চিন্তার কারন হয়ে দাড়িয়েছে। ” এছাড়া অভিবাক ও শিক্ষার্থীরা বলেন যদি বিদ্যুৎের খুব বেশি সংকট থাকে তাহলে তারা যেন দিনে বিদ্যুৎ দেওয়ার পরিবর্তে রাতে বিদ্যুৎ দেয়। যাতে করে শিক্ষার্থীরা তাদের পরীক্ষার প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারে।

সংবাদটি শেয়ার করতে ক্লিক করুন

লোডশেডিং এর কারনে বিপাকে শরীয়তপুরের এক লক্ষেরও বেশি HSC শিক্ষার্থী

প্রকাশিত ০৮:৪২:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুলাই ২০২৪

মনে করুন আগামীকাল আপনার পরীক্ষা কিংবা আপনি পরিক্ষা দিচ্ছেন আর আপনার বাড়িতে পড়া শোনা করার এক মাত্র মাধ্যম হলো বিদ্যুৎ চালিত লাইট। এখন প্রতিদিন যদি আপনার পড়তে বসার সময় অর্থাৎ রাতে বিদ্যুৎ না থাকে তাহলে আপনার কেমন অনুভব হবে? কিংবা আপনি কিভাবেই আপনার পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করবেন?গত ৩০ জুন ২০২৪ থেকে শুরু হয়েছে HSC পরিক্ষা। আর এমনই ঘটনার স্বীকার শরীয়তপুরের লক্ষাধিক শিক্ষার্থী। শরীয়তপুরের প্রায় সকল অঞ্চলেই প্রতিদিন রাতে বিদ্যুৎ চলে যায়। যার ফলে চলমান HSC পরীক্ষার্থীরা রয়েছে বিপাকে। কিছু পরীক্ষার্থীদের সাথে কথা বললে তারা জানায়,” এই লোডশেডিং আর ভালো লাগে না। সকালে আমার পরীক্ষা কিন্তু আমি রাতে আমার পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারছি না। এখন লোডশেডিং অনেক বেশি হয়। হঠাৎ করে বিদ্যুৎ চলে যায়। আবার বিদ্যুৎ আসতে সময় লাগে ৩-৪ ঘন্টা এরকম করে চললে কি আর পরীক্ষার প্রস্তুতি গ্রহণ করা সম্ভব হয়? “। কিছু অবিভাবকের সাথে কথা বললে তারা জানান ” এরকম লোডশেডিং এর কারনে আমাদের ছেলে মেয়েরা ঠিক মতো পড়তে বসতে পারছে না। এখন এই লোডশেডিং আমাদের রীতিমতো চিন্তার কারন হয়ে দাড়িয়েছে। ” এছাড়া অভিবাক ও শিক্ষার্থীরা বলেন যদি বিদ্যুৎের খুব বেশি সংকট থাকে তাহলে তারা যেন দিনে বিদ্যুৎ দেওয়ার পরিবর্তে রাতে বিদ্যুৎ দেয়। যাতে করে শিক্ষার্থীরা তাদের পরীক্ষার প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারে।